বউ কথা কও | টিটো রহমান




বই কেনার লিংকঃ 
২/ কিন্ডল এবং ইপাব ভার্সন
৩/ এপল বুক

খুশিতে, ঠেলায়, ঘুরতে যারা এ বইয়ে হাত দিয়েই ফেলেছেন, আপনাদের জন্য আনন্দের সংবাদ। শুধুমাত্র কোম্পানির প্রচারের জন্য আমরা একটি বইয়ে দিচ্ছি বিভিন্ন স্বাদের তেরোটি গল্প। কোনোটি যুদ্ধের; কোনোটি প্রেমের। অস্কার কমিটি এ গল্পগুলোর কোনোটিই নমিনেশন লিস্টে রাখেননি। তবে হতাশ হওয়ার কিছু নেই। অস্কার কমিটি বইয়ে এখনও নমিনেশন দেয়া শুরু করেনি। বইটি পড়ার পর তারা এ সিদ্ধান্তে আসলেও আসতে পারেন। তবে, ইতিহাসে এ বইয়ের গুরুত্ব অনেক। কারণ এর কোনো গল্প দিয়ে যেমন ফিল্ম হয়েছে, তেমনি কোনোটি দিয়ে শর্টফিল্ম হয়েছে, হচ্ছে বা হবে।

তাই এ বইটি নিজে পড়ুন এবং কিনে দশ জনকে পড়তে দিন। আপনি দশজনকে পড়তে দিলে আগামী দশ দিনের মধ্যে কোনো না কোনো সুসংবাদ শুনবেন। আর না দিলে যখনই আইসক্রিম খাবেন তখনই তা গলে যাবে।

একজন এটি অমান্য করেছিলো, সে এখন আইসক্রিমের ক্ষুদ্র ডিলার।

লেখক পরিচিতিঃ 

এনালগ যুগের হাফিজুর রহমান টিটো, ডিজিটাল হতে গিয়ে, অনলাইনে ফার্স্ট নেম-লাস্ট নেম জটিলতায় টিটো রহমান হয়ে গেলেন। সেই নামেই অল্প-বিস্তর প্রসিদ্ধি। তবে যতটা না লেখালেখিতে, তার চেয়ে বেশি বিজ্ঞাপন নির্মাণে। একসময় বিভিন্ন ব্লগে লিখতেন, এরপর সংসার ও চাকরির  কারণে লেখালেখি থেকে অনেকটাই সরে যান। চাকরি করতেন বিজ্ঞাপন এজেন্সিতে, সেখানেই বিজ্ঞাপন নির্মাণের হাতে খড়ি। তারপর চাকরির সাথে বিচ্ছেদ ঘটিয়ে পুরোপুরি বিজ্ঞাপন  নির্মাণে মনোযোগী হন এবং একশরও বেশি বিজ্ঞাপন নির্মাণ করেন। তাঁর গল্প বউ কথা কও থেকে অনুপ্রাণিত হয়ে তৌকির আহমেদ ফাগুন হাওয়া চলচ্চিত্রটি নির্মাণ করেন। গল্পলোক' নামে একটি প্রোডাকশন হাউজ রয়েছে তাঁর। এমনিতে সব ধরণের বইয়েরই মহা পাঠক' এবং সব ধরণের চলচ্চিত্রেরই বিশিষ্ট দর্শক'। স্যাটায়ার তাঁর বিভিন্ন গল্পে কখনও সূক্ষ্ম হয়ে আসে, কখনও বড় পরিসরে। বরিশাল ক্যাডেট কলেজ ও ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়াশোনা। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় চলচ্চিত্র সংসদ কর্মী হিসেবে দীর্ঘদিন কাজ করে পরবর্তীতে প্রেসিডেন্ট' হিসেবেও নির্বাচিত হন। ব্যক্তি জীবনে একটি মাত্র  বউ  পার্থিব' ও পলল' নামে সুইট-কিউট দুই সন্তান নিয়ে জীবন যাপন করছেন।
জন্ম, ২০ জুলাই ১৯৮২। 
মৃত্যু সাল, ফেসবুক অ্যাপ বলেছে ২০৪৮।

Comments